• Home
  • About
  • Contact
    • Category
    • Category
    • Category
  • Shop
  • Advertise
facebook twitter instagram pinterest bloglovin Email

জানতে হবে

জ্ঞান আহরণ, সঠিক সিদ্ধান্ত, সুন্দর জীবন


এক মানুষ সম্পর্কে একটি সুসম্পূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি নেওয়া উচিত। মানুষ কেবল দু’টো হাত বা দু’টো পা নয়। সমস্ত অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ, মেধা-হৃদয় মিলিয়ে যে মানুষ সেই কাজে যায়, আবার কাজ থেকে ঘরে ফিরে আসে। আমরা পারিবারিক সমস্যা কাজের জায়গায় নিয়ে যাই, আবার কাজের সমস্যা পরিবারের মধ্যে নিয়ে আসি। পারিবারিক সমস্যা মাথা নিয়ে কাজের জায়গায় গেলে কী হয়? মানসিক চাপ বেড়ে যায়, ফলে উৎপাদনে ঘাটতি পড়ে। অন্যদিকে কাজের সমস্যা ও অন্যান্য সামাজিক সমস্যায় বিব্রত থাকলে জীবনের অন্যান্য ক্ষেত্রেও তার প্রভাব পড়ে।

যে উপাদানগুলি মনোভাব নির্ধারিত করে 

আমরা কি আমাদের মনোভাব নিয়ে জন্মাই, কিংবা ীবনে অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের মনোভাব ও দৃষ্টিভঙ্গি গড়ে তুলি? কী কী উপাদান আমাদের মানসিকতা গঠন করে?

পারিপার্শ্বিক অবস্থার ফলেই  নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি গঠিত হয় এবং সেই দৃষ্টিভঙ্গি কি পরিবর্তন করা যায়? জীবনের গঠনশীল বছরগুলিতেই আমাদের মানসিকতা নির্দিষ্ট আকার নিতে শুরু করে।

প্রধানত তিনটি উপাদান আমাদের মনোভাব গঠন করতে সাহায্য করে। সে তিনটি হল :
১. পরিবেশ
২. অভিজ্ঞতা
৩. শিক্ষা

প্রত্যেকটিকে পৃথকভাবে মূল্যায়ন করা যাক -

১. পরিবেশ (Environment)
নিম্নলিখিত বিষয়গুলি নিয়ে পরিবেশ তৈরি হয়:

  • পরিবার:  ইতিবাচক  ও নেতিবাচক দু’রকম প্রভাব সৃষ্টি করে।
  • শিক্ষাক্ষেত্র : সহপাঠীদের প্রভাব।
  • কর্মক্ষেত্র : সহানুভূতিশীল ও সাহায্যকারী কর্মকর্তা কিংবা অতিরিক্ত সমালোচনাকারী উচ্চ পদস্থ কর্মকর্তা।
  • সংবাদমাধ্যম : টেলিভিশন, খবরের কাগজ, সাময়িকপত্র, বেতার, সিনেমা।
  • সাংস্কৃতিক পশ্চাদপট ও পরিমন্ডল।
  • ধর্মীয় উত্তরাধিকার ও পরিমন্ডল।
  • পরম্পরা ও সংস্কার।
  • সামাজিক পরিবেশ।
  • সমসাময়িক রাজনৈতিক চক্র।
এই সমস্ত একটি সাংস্কৃতিক অবস্থা সৃষ্টি করে। পরিবার, সংগঠন কিংবা স্বদেশ- প্রত্যেকটিরই একটি বিশেষ সাংস্কৃতিক অবস্থা আছে।  

নিশ্চয়ই লক্ষ্য করেছেন, কোনও কোনও ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে বিক্রেতা, তত্ত্বাবধায়ক, ম্যানেজার, মালিক সকলেই বেশ ভদ্র। আবার কোনও কোনও প্রতিষ্ঠানে দেখা যাবে প্রত্যেকেই ব্যবহার বেশ রূঢ় ও অভদ্রজনোচিত। একেকটি পরিবারে বাচ্চারা ও তাদের বাবা-মা ভদ্র, বিবেচক ও মার্জিত ব্যবহারে অভ্যস্ত; আবার অন্য পরিবারে একে অন্যের সঙ্গে বিশ্রীভাবে ঝগড়া করে।

যে সব দেশে রাজনৈতিক অবস্থা পরিচ্ছন্ন এবং সরকার সৎভাবে পরিচালিত হয়, সে সমস্ত দেশে সাধারণত জনসাধারণও সৎ, অপরকে সাহায্য করতে উৎসুক এবং আইন মেনে চলতে অভ্যস্ত। এর উল্টোটাও ঠিক। অর্থাৎ যেখানে সরকার অসৎ  সেখানে একজন সৎ ব্যক্তি বিপদের সম্মুখীন হন।  আবার যেখানে অবস্থা সৎ ও পরিচ্ছন্ন সেখানে একজন ভ্রষ্টাচারী অসুবিধার সম্মুখীন হন। যেখানে একটি ইতিবাচক কাজের আবহাওয়া আছে সেখানে নেতিবাচক অবস্থা তৈরী করতে একজন দক্ষ অসৎ ব্যক্তির দক্ষতা কম ফলপ্রসু হয়।

যে কোন সংস্থার কর্মধারার আদর্শ উপর থেকে সরে যায়, মাঝে মাঝে সংস্থার কর্মকর্তাদের পিছন ফিরে তাকিয়ে বিচার করার প্রয়োজন যে তারা সহকর্মীদের জন্য কী ধরনের কাজের আবহাওয়া সৃষ্টি করেছেন। একটি নেতিবাচক অবস্থার মধ্যে ইতিবাচক কর্মোদ্যম সৃষ্টি করা দু:সাধ্য। যেখানে আইন না মেনে চলাই নিয়ম হয়ে গেছে সেখানে সৎ নাগরিক যে ঠগ, জোচ্চর ও  চোর হয়ে উঠবে, তাতে আশ্চর্য্য কী? যে অবস্থা / পরিবেশের মধ্যে আমরা বাস করি বা যা আমরা অন্যদের জন্য তৈরী করেছি তারও মূল্যায়ন করার প্রয়োজনীয়তা আছে।

২. অভিজ্ঞতা (Experience)
জীবনে নানা ঘটনার অভিঘাতে এবং নানান মানুষের সঙ্গে মেশার অভিজ্ঞতায় আমাদের ব্যবহারেও পরিবর্তন ঘটে। যদি কোনও ব্যক্তির সংস্পর্শে এসে আমাদের ইতিবাচক অভিজ্ঞতা হয় তবে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গিও হবে ইতিবাচক, আবার অভিজ্ঞতা নেতিবাচক হলে দৃষ্টিভঙ্গিও হবে নেতিবাচক।

৩. শিক্ষা (Education)
 এখানে প্রথানুযায়ী শিক্ষা এবং স্কুল-কলেজের বাইরে হাতে কলমে শিক্ষার কথা বলা হচ্ছে; কেবলমাত্র ডিগ্রির কথা নয়। জ্ঞানকে পরিকল্পনামাফিক ও অভিজ্ঞতার নিরিখে প্রয়োগ করলে তা হয় বিজ্ঞতা। বিজ্ঞতা সাফল্য নিশ্চিত করে। ব্যাপক অর্থে শিক্ষার কথা বলা হচ্ছে। এই শিক্ষায় শিক্ষকের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। একজন প্রকৃত শিক্ষকের প্রভাব চিরন্তন। বৃহৎ তরঙ্গ থেকে অজস্র ক্ষুদ্র তরঙ্গভঙ্গের মতো, তার প্রভাব সদাবিস্তৃ এবং বস্ততপক্ষে অপরিমেয়। আমরা তথ্যের ভাবের আকণ্ঠ নিমজ্জিত, কিন্তু জ্ঞান ও বিজ্ঞতার অভাবে তৃষ্ণার্ত। শিক্ষা কেবল জীবিকা অর্জনের পথ নির্দেশ করে না, কিভাবে জীবনযাপন করতে হয় তারও শিক্ষা দেয়।

২য় পর্ব পড়ুন একটি সুসম্পূর্ণ দৃষ্টিভঙ্গি - ২য় পর্ব
Share
Tweet
Pin
Share
No Comments
স্মৃতিশক্তি, মস্তিষ্ক, স্মৃতি, মনে রাখার কৌশল, মনে রাখা


বয়স হলে স্মৃতিশক্তি কমে, এ নিয়ে বলার কিছু নেই। তবে স্মৃতিশক্তি কমার জন্য আমরা নিজেরাই কিছুটা দায়ী।

গবেষকরা মানুষের মস্তিষ্ক নিয়ে দীর্ঘদিন ধরেই গবেষণা করছেন। বয়স বাড়লেও কীভাবে মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বজায় রাখা যায় তা নিয়ে তারা অনেক ধরনের পরামর্শও দিয়েছেন। তারা বলছেন, যত বেশি পরিমাণে মস্তিষ্কের চর্চা করা যাবে এবং শরীরের যত্ন নেয়া হবে ততই মস্তিষ্কের উর্বরতা বাড়বে।

যত বেশি নতুন নতুন কিছু শিখবেন ততই মস্তিষ্কের চর্চা বাড়বে। যেমন-নতুন কোনো বাদ্যযন্ত্র শেখা, সুডুকু বা দাবার মতো বুদ্ধি বাড়ানোর কোনো গেম খেলা, নতুন ধরনের কোনো নাচ, ছবি আঁকা, সৃষ্টিশীল কোনো কাজ শেখা, নতুন ভাষা রপ্ত করা ইত্যাদি স্মৃতিশক্তি বাড়াতে সাহায্য করে।

নিজেকে কাজের মধ্যে ব্যস্ত রাখতে হবে। এক গবেষণায় দেখা গেছে, নিজেকে যত বেশি কাজে ব্যস্ত রাখবেন ততই মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বাড়বে। আপনি যত বেশি গোছানো হবেন আপনার স্মৃতিশক্তি ততই ভাল থাকবে। সারাদিনে আপনি কি কি কাজ করবেন তা একটি খাতায় লিখে রাখতে পারেন। তাহলে ভুলে যাওয়ার সম্ভাবনা কমে যাবে।

প্রতিদিন নির্দিষ্ট সময়ে ঘুমাতে যান। আর সকালে একই সময়ে ওঠার চেষ্টা করুন। ছুটির দিনেও একই রুটির মেনে চলার চেষ্টা করুন। তাহলে আপনার ঘুমের একটা ভারসাম্য বজায় থাকবে। এতে মস্তিষ্কও সুস্থ থাকবে।

ঘুমানোর আগে সেল ফোন, টেলিভিশন এবং কম্পিউটার স্ক্রিনে কোনো কিছু দেখা থেকে বিরত থাকুন। পর্যাপ্ত ঘুম এবং বিশ্রাম না হলে মস্তিষ্কের ওপর তার প্রভাব পড়ে।

মস্তিষ্কের উর্বরতা বাড়াতে কিছু খাবার খাওয়া জরুরি। এর মধ্যে সবুজ শাকসবজি, জাম, শস্যদানা, বাদাম, মুরগির মাংস, অলিভ ওয়েল অথবা নারকেল তেল, সামুদ্রিক মাছ ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য।
Share
Tweet
Pin
Share
No Comments
পরের পিঠা, লাগে মিঠা - বড় রোগের সহজ সমাধান!
কর্মক্ষেত্রে বিপরীত লিঙ্গের কলিগের সঙ্গে একটু ক্যাজুয়াল হলেই অনেকে সাংসারিক ব্যক্তিগত সমস্যার কথা শেয়ার করতে শুরু করেন। তখন কলিগ আহা! উহু! করে সিমপ্যাথি দেখিয়ে খুব জ্ঞানগর্ভ সাজেশন দেন।

এত দরদ দেখে মনে হতে পারে এ আমাকে যত বোঝে আমার বর/বউ তো কখনোই তত বোঝে না। এ প্রসঙ্গে কবি বলেছেন- পরের পিঠা, লাগে মিঠা।
এখান থেকেই শুরু.... নিজের জনের সঙ্গে ছাড়াছাড়ি। মিথ্যা স্বপ্ন দেখে আরেকজনকে ধরাধরি।

কিন্তু আসলে কেউই সুপারম্যান বা সুপারউইম্যান না। সবাই অ্যাভারেজ মানুষ। একদিক দিয়ে দোষ থাকলে আরেকদিকে গুণ থাকবে। কেউই কারও থেকে অ্যাবসলিউটলি সুপিরিয়র না।

এটা একসময় বুঝে আসে। স্বপ্নভঙ্গের পরেও দ্বিতীয় বিয়ে টিকে যায়। কারণ তৃতীয়, চতুর্থ, পঞ্চম, ষষ্ঠ, সপ্তম, অষ্টম ইত্যাদি বিয়ে করা এত সহজ বা প্র‍্যাকটিক্যাল না। যদি না আপনি এলিজাবেথ টেইলর হয়ে থাকেন। তিনি সাতজন হাজব্যান্ডকে আটবার বিয়ে করেছিলেন। আমার স্কুল বদলের রেকর্ডের থেকেও বেশি। আমি ছয়টা স্কুলে সাতবার পড়েছিলাম।

এটাও একদিন বুঝে এসে যায় যে, মানুষমাত্রই দোষে-গুণে অ্যাভারেজ। এই অ্যাভারেজ একটা মানুষকে নিজের কাছে স্পেশাল করে নিতে হয় নিজের চেষ্টায় এবং ধৈর্যে। সে পুরো পৃথিবীর কাছে অ্যাভারেজ হলেও একজনের কাছে হবে সুপারম্যান/সুপারউইম্যান।

প্রথমেই একটু ধৈর্য রাখলে এই ভাঙাগড়া করতে হতো না। এটা একটা সামাজিক রোগ। যে কোনো রোগপ্রতিকারের থেকে প্রতিরোধ করা সহজ। এই রোগের প্রতিরোধক হলো- বাইরের কারও সঙ্গে নিজের সংসারের প্রাত্যহিক ঘটনাবলি শেয়ার না করা।

বড় রোগের সহজ সমাধান।
Share
Tweet
Pin
Share
No Comments
অপচয় ও অপব্যয়

অপচয় ও অপব্যয় মানুষের ব্যক্তিগত, পারিবারিক ও সামাজিক জীবনে অবক্ষয় ডেকে আনে। যে কারণে ইসলামে অপচয় ও অপব্যয় দুটিই নিষিদ্ধ। 

(English translated version available below after bangla)

ইসলামী শরিয়ত অনুযায়ী কোনো কাজ বৈধ হলেও সে ক্ষেত্রেও যদি প্রয়োজনাতিরিক্ত ব্যয় করা হয় তবে তাকে ইসরাফ বা অপচয় হিসেবে দেখা হয়। ইসলাম বৈধ কাজেও মাত্রাতিরিক্ত ব্যয় সমর্থন করে না। অন্যদিকে অবৈধ কাজ চূড়ান্তভাবে অননুমোদনযোগ্য। অবৈধ কাজে ব্যয় করাকে তাবজির বা অপব্যয় বলা হয়।

অপচয় ও অপব্যয় একটি খারাপ অভ্যাস ও নিন্দনীয় প্রবণতা। অপচয়ের সঙ্গে রয়েছে অহংকারের সম্পর্ক। নিজের বাহাদুরি প্রকাশের মনোভাব। অন্যদিকে অপব্যয়ের সঙ্গে রয়েছে শরিয়তি বিধান লঙ্ঘনের সম্পর্ক। ইসলাম যা থেকে অনুসারীদের দূরে থাকার নির্দেশ দিয়েছে।

অপচয় ও অপব্যয়ের বিরুদ্ধে পবিত্র কোরআন ও হাদিসে বারবার সতর্ক করা হয়েছে। মানুষ যাতে এই খারাপ প্রবণতা থেকে দূরে থাকে সে জন্যই এ দুটি বিষয় সম্পর্কে এত বেশি সতর্ক করা হয়েছে। অপব্যয়কারীদের পবিত্র কোরআনে শয়তানের ভাই হিসেবে অভিহিত করা হয়েছে। এরশাদ করা হয়েছে, ‘আত্মীয়স্বজনকে তার হক দান কর, অভাবগ্রস্ত ও মুসাফিরকেও এবং কিছুতেই অপব্যয় কর না। নিশ্চয়ই অপব্যয়কারীরা শয়তানের ভাই। শয়তান স্বীয় পালনকর্তার প্রতি অতিশয় অকৃতজ্ঞ।’ (সূরা বনি ইসরাইল ২৬-২৭)

অপব্যয়ের বিরুদ্ধে সতর্ক করে আল্লাহপাক বলেছেন, ‘হে বনী আদম। তোমরা প্রত্যেক সালাতের সময় সাজসজ্জা পরিধান করে নাও, খাও ও পান কর এবং অপচয় কর না। নিশ্চয়ই তিনি অপচয়কারীদের পছন্দ করেন না।’ (সূরা আ’রাফ : ৩১)

রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম এরশাদ করেছেন, বিলাসিতা পরিহার কর, আল্লাহর নেক বান্দারা বিলাসী জীবনযাপন করে না। (মুসনাদে আহমদ)

অপচয় সম্পর্কে ইসলামের কঠোর মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে রসুল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের একটি হাদিসে। যাতে অজু করার সময়ও পানির অপচয় না হয় সে বিষয়ে সতর্ক থাকতে তাগিদ দেওয়া হয়েছে। ইসলামে অপচয়-অপব্যয়ের পাশাপাশি কৃপণতারও বিরোধিতা করা হয়েছে। ব্যয়ের ক্ষেত্রে ইসলামে মধ্যপন্থা অনুসরণকে উৎসাহিত করা হয়েছে। এরশাদ করা হয়েছে ‘এবং যখন তারা ব্যয় করে তখন তারা অপচয় করে না, কার্পণ্যও করে না। বরং তারা এ দুটির মাঝে মধ্যমপন্থা অবলম্বন করে।’ (সূরা ফুরকান : ৬৭)। আল্লাহ আমাদের সবাইকে অপচয় ও অপব্যয় থেকে দূরে থাকার তাওফিক দান করুন।

-মাওলানা মুহম্মাদ আশরাফ আলী
লেখক : ইসলামী গবেষক।


Stay away from waste

Waste and wasteful degradation of individual, family and social life of the people. Because of this, both waste and waste are prohibited in Islam. According to Islamic Shariah, if any work is valid, even if it is spent excessively, it is seen as Israf or waste. Islam does not support excessive expenditure in legal work. On the other hand, illegal work is absolutely unacceptable. Spending illegal work is called tababir or waste.

Waste and waste is a bad habit and blatant tendency. Haughty relations with the misery The attitude of expressing your bravery On the other hand, there is a relation with the violation of the Shari'ah provision. Islam has instructed followers to stay away.

Against waste and waste, the Qur'an and Hadith have been repeatedly warned. That's why people are so much cautious about these two issues that people keep away from this bad tendency. The worthless people have been called the brother of Satan in the Holy Quran. It has been said, 'Give the relatives their right, and the poor and the traveler, and do not waste them in nothing.' Surely the useless ones are the brothers of Satan. Satan is ungrateful to his Lord. "(Surah al-Isra 26-27)

Allahpak warned against waste, 'O children of Adam! At the time of every prayer, put on a garment, eat, and drink and do not waste it. Surely he does not like the wasteful ones. '' (Surah A'raaf: 31)

The Messenger of Allah (Sm.) said, "Abstain from luxury, and the righteous servants of Allah do not live in luxury." (Musnad Ahmad)

Islam has shown a strong attitude of waste in a hadith of the Messenger of Allah (SM). It is urged to be careful about the water not being wasted during the practice. In addition to misuse of waste in Islam, miserliness has also been opposed. In the case of expenditure, Islam has been encouraged to follow moderate means. 'And' when they spend, they do not waste them, nor do they get screwed. Rather, they adopt moderate means between them. "(Surah Al-Furqan: 67). Allaah will give us all the benefits of being away from waste and waste.


Share
Tweet
Pin
Share
1 Comments
সফল, সফলতা, সাফল্য, সুন্দর জীবন, জানতে হবে, Jante Hobe
অনেক মেধাবীরাও জীবনে সফল হতে পারে না। আবার কেউ কেউ অল্প মেধা নিয়েও সফলতার চূড়ায় উঠে যায়। এজন্য দৃষ্টিভঙ্গি বড় ভূমিকা রাখে।  জীবনে সফল হতে প্রয়োজন সঠিক পরিকল্পনা।  কী করলে জীবনে সফল হতে পারবেন তা নিয়েও আরো আলোচনা করা হল-
(English Translated available after Bengla)


তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠুন : খুব সকালে ঘুম থেকে উঠার চেষ্টা করুন। সফল মানুষেরা তা সবসময়-ই করে থাকে। খুব তাড়াতাড়ি ঘুম থেকে উঠলে দিনে কাজ ও পরিকল্পনা করার প্রচুর সময় পাবেন।  দেখবেন দিনটা অনেক বড় হয়ে যাবে। প্রথম দিকে একটু অসুবিধা হলেও ধীরে ধীরে অভ্যাস হয়ে যাবে।

লক্ষ্য স্থির করুন : নিজে জীবনে কী করতে চান সেই বিষয়ে যদি আপনার স্বচ্ছ ধারনা থাকে তবেই আপনি জীবনে সফল হতে পারবেন। সকালে ঘুম থেকে উঠে নিজের পুরো দিনটা মনে মনে ছকে ফেলুন। সারা দিনে কী করতে চান, কোন কাজটা আপনাকে লক্ষ্যে পৌঁছতে সাহায্য করবে তা মনে মনে ভেবে নিন। নিজেকে সফল ভাবতে শিখুন।

নিয়মিত সকালের নাস্তা করুন :  সারা দিন আপনার মুড ভাল রাখতে, আপনার এনার্জি বাড়াতে কিন্তু সকালে ঠিক করে খাওয়া প্রয়োজন। এ দিকে রোজ সকালে দেরিতে ওঠার জন্য আপনি ব্রেকফাস্টের সময়ই পান না। ব্যস্ততার দোহাই দেবেন না। সফল মানুষরা কিন্তু কখনই ব্রেকফাস্ট বাদ দেন না। তাই রোজ উপভোগ করে ব্রেকফাস্ট করুন।

চেকলিস্ট রাখুন :  গুরুত্বপূর্ণ কাজ ফেলে রাখবেন না। আমরা কাজ ফেলে রাখি যত ক্ষণ না সেটা আবশ্যিক হয়ে পড়ে। রোজ কী কী করবেন চেক-লিস্ট বানিয়ে ফেলুন। শুনতে জ্ঞানগর্ভ লাগলেও এটা অত্যন্ত ভাল অভ্যাস।

নিজেক মোটিভেট করুন : আলস্য পেয়ে বসতে দেবেন না। সব সময় নিজের লক্ষ্য সামনে রাখুন। হাসির ছবি দেখুন, মন ভাল করে এমন কাজ করুন। রিল্যাক্স করুন। যাতে চাপ কমে এমন কাজ করুন। এই ভাবে নিজেকে মোটিভেট করুন। স্ট্রেস ধারে কাছে ঘেঁষতে দেবেন না।

সক্রিয় হোন :  ঘুম থেকে উঠেই কাজ শুরু করতে সমস্যা হয়। বাড়ি ফিরেও ক্লান্ত লাগে। হালকা শরীরচর্চা তাই আপনাকে সক্রিয় রাখতে জরুরি। রোজ ঘুম থেকে হালকা ব্যয়ামের রুটিন তৈরি করে ফেলুন। এতে পেশির শিথিলতা বাড়বে, রক্ত সঞ্চালন ভাল হয়ে আপনার কর্মক্ষমতা বাড়বে।

বাড়ির খাবার খান :  অফিসে খাওয়ার জন্য বাড়ি থেকে লাঞ্চ, স্ন্যাকস নিয়ে যান। সফল হতে গেলে সুস্থ থাকতে হবে। তাই বাইরের খাবার না খেয়ে বাড়ির রান্না স্বাস্থকর খাবার খান। এতে সময়ও বাঁচবে। কাজের ফাঁকেই খেয়ে নিতে পারবেন ফলে খাওয়ার সময়ই ঠিকঠাক থাকবে।

ডেস্ক থেকে অপ্রয়োজনীয় জিনিস ফেলে দিন: আপনার ঘর কি অগোছালো?  অফিসের ডেস্কে প্রচুর ফালতু কাগজ? অপ্রয়োজনীয় জিনিস ফেলে দিন। বাজে কাগজ বেশি থাকলে কাজের জিনিস খুঁজে পাবেন না। অন্য দিকে ঘর অগাছালো থাকলে আপনার কাজের এনার্জিও কমবে।

রাত জাগবেন না : বেশি রাত পর্যন্ত না জেগে তাড়াতাড়ি ঘুমাতে যাওয়ার চেষ্টা করুন। সুস্থ, সবল থাকতে রাতের ঘুম প্রয়োজনীয়। অকারণে তাই রাত জাগবেন না। ল্যাপটপ বা মোবাইলে গল্প করে সময় নষ্ট করবেন না রাতে। প্ল্যান করে কাজ করলে রাত জেগে আপনাকে ফেলে রাখা কাজও করতে হবে না।

কথা কম, কাজ বেশি : প্রবাদটি আক্ষরিক অর্থেই সত্যি। সফল মানুষরা কথা কম বলেন। চুপচাপ থাকলে মনসংযোগ বাড়ে, নিজের সঙ্গে কথা বলুন। এতে কাজের মান বাড়বে।

“জানতে হবে” ওয়েব সাইটে আপনাকে স্বাগতম, এই পোষ্টটি আমাদের ওয়েব সাইটের সর্বপ্রথম পোষ্ট।

( এই তথ্যগুলো জানার পর যদি আপনার মনে হয়, আপনার কোন ভাই বোন, বন্ধু বান্ধব কারো কাজে আসবে তবে তথ্যগুলো শেয়ার করুন )

( ENGLISH VERSION )

The right plan needs to be successful in life


Many talented people can not succeed in life. Some people also go to the top of success with little intellectualness. That's why the aspect plays a big role. The right plan needs to be successful in life More about what can be done to succeed in life:

Get up early: Try to wake up early in the morning. Successful people always do this. You will get plenty of time to work and plan on the day when you wake up very soon. You will see that the day will be very big. Initially there is little difficulty but gradually become habituated.

Set goals: If you have a clear idea about what you want to do in life, then you can succeed in life. In the morning, wake up your whole day to wake up in the morning. Think of what you want to do throughout the day, what works will help you reach your goal. Learn to think yourself a success.

Make regular breakfast: To keep your mood all day long, you need to increase your energy but eat properly in the morning. You do not get enough time to get late in the morning at the time of breakfast. Do not call for busyness. Successful people but never miss breakfast. So enjoy breakfast every day.

Keep the checklist: Do not miss important tasks. We leave the work as long as it is mandatory. Make a checklist of what to do everyday. It is a very good practice even though it sounds knowledgeable.

Motive yourself: Do not let laziness get to sit. Always keep your goals in front. Look at the laughing picture, do your job well. Relax. Do something that can reduce pressure. Motivate yourself in this way. Do not let the stress get close.

Get active: There is a problem to start work from sleeping. Tired of returning home. Light body exercises are so important to keep you active. Get rid of the daily routine from light sleep. This will increase muscular relaxation, increase blood circulation and improve your performance.

Eat at home: Take lunch from home, take snacks at home to eat at the office. To be successful, you need to be healthy. So do not eat outdoor meals at home, eat healthy meals. It will save time. You can eat at work, and you will have the right time to eat.

Drop unnecessary things from the desk: Is your house unregistered? A lot of skinny paper on the office desk? Drop unnecessary things. If bad paper is more, then you can not find work items. On the other hand, if the house is awkward, your work energy will reduce.

Do not wake up in the night: Try not to wake up until you wake up at night to sleep early. To be healthy, stay awake during the night. For no reason do not wake the night. Do not waste time on a laptop or mobile story, at night. If you plan to work, you do not have to work left to wake up at night.

Talk less, more work: The proverb is literally true. Successful people say less talk. If you are silent, increase your concentration, talk to yourself. This will increase the value of the work.

 জানতে হবে ফেসবুক পেইজ

Share
Tweet
Pin
Share
No Comments
Newer Posts

About me

About Me

Aenean sollicitudin, lorem quis bibendum auctor, nisi elit conseat ipsum, nec sagittis sem nibh id elit. Duis sed odio sit amei.

Follow Us

  • facebook
  • twitter
  • instagram
  • Google+
  • pinterest
  • youtube

Categories

recent posts

Sponsor

Facebook

Blog Archive

  • অক্টোবর 2019 (1)
  • আগস্ট 2018 (16)
  • জুলাই 2018 (5)

Created with by ThemeXpose