কোরআন-হাদীসের অমূল্য বাণী সমূহ - Quotes of Quran and Hadith in Bangla
পবিত্র কোরআন-হাদীসের ৩ শতাধিক অমূল্য বাণী সমূহ; যা আমাদের পথচলায় গুরুত্বপূর্ণ, জানতে হবে | Jante Hobe এর পক্ষ থেকে মুসলিম ভাই বোনদের জন্য উপস্থাপন করা হলো। আল্লাহ সকলকে জানার ও আমল করার তৌফিক দান করুন:
* (তোমরা) নিজেদের কাতারগুলোকে সমান করো এই কারণে যে, কাতার সমান করা নামাযকে পূর্ণ করার অন্তর্ভূক্ত। - বুখারী ও মুসলিম।
* আল্লাহতো আকাশসমূহের এবং এ দুয়ের মাঝে যা কিছু আছে, সবকিছুর মালিক। তার শক্তি সবকিছুর ওপর পরিব্যাপ্ত। - মায়িদা- ১৭
* আমাকে মুসলিম হয়ে থাকার এবং এ কুরআন পড়ে শোনাবার আদেশ দেওয়া হয়েছে। - নামল: ৯১
* কোন বোঝা বহনকারী অন্যের বোঝা বহন করবে না। - বনী ইসরাইল: ১৫
* নিশ্চয়ই আল্লাহ নিজ হাতে যাকে ইচ্ছা তাকে, সব অনুগ্রহ প্রদান করেন। আর আল্লাহ অনুগ্রহশীল, সুমহান।- হাদীস: ২৯
* অশ্লীলতা যে কোন জিনিসকেই নষ্ট করে দেয়, আর লজ্জাশীলতা যেকোন জিনিসকেই সৌন্দর্যময় করে তোলে। - তিরমিযী
*আর তোমরা যেসব কাজ করো, তা থেকে তোমার রব উদাসীন নন। নামল: ৯৩
* মুমিন কখনো ব্যঙ্গ বিদ্রুপকারী ও তিরস্কারকারী হতে পারে না। তেমনি সে পারে না লানতকারী, অশ্লীলভাষী ও প্রলাপকারী হতে। তিরমিযী।
* তার ব্যয় করে শুধু লোকদের দেখানোর জন্য, আর তারা আল্লাহর স্মরণও করে, কিন্তু খুব কম পরিমাণে। - নিসা: ১৪২
* আল্লাহর দোহাই পেড়ে একমাত্র জান্নাত ছাড়া অন্য কিছু প্রার্থনা করা সমীচীন নয়। আবু দাউদ
* আর তাদেরকে তো এ আদেশই দেওয়া হয়েছিলো যে, এখলাসের সাথে একমুখী হয়ে আল্লাহর বন্দেগী করো। - বাইয়্যিনাহ্: ০৫
* যারা এতিমের মাল অবৈধভাবে খেয়ে ফেলে, তারা নিজেদের পেটে আগুন ভর্তি করে এবং দোযখে নিক্ষিপ্ত হয়।- সূরা নিসা: ১০
* প্রশংসা আল্লাহ তায়ালার জন্য এবং সালাম তার এমন সব বান্দাহের প্রতি, যাদেরকে তিনি নির্বাচিত করেছেন।- নামল: ৫৯
* নিজের দান, সাদাকাহ এবং দাক্ষিণা প্রদর্শন করে এবং কষ্ট দিয়ে সেই লোকের মত বরবাদ করে দিওনা, যে লোকদের দেখাবার জন্য মাল খরচ করে। - বাকারা: ২৬৪
* নিজের দানকৃত মাল ফেরত নেয়, সে এমন ব্যক্তির মতো, যে নিজের বমিকে নিজেই চেটে খায়। - বুখারী।
* তাদের মতো হয়ে যেয়ো না, যারা বললো, আমরা শুনেছি: অথচ তারা শুনে না। -আনফাল: ২১
* সালেহ বললো, ‘হে জাতির লোকেরা! কল্যাণের পূর্বে তোমরা মন্দকে ত্বরান্বিত করতে চাচ্ছ কেন? আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছ না কেন?’।- নামল : ৪৩
* হে আল্লাহ! আমার থেকে হালকা হিসাব নাও।- আল হাদীস
* গুনাহগার লোকেরা অনন্তকাল ধরে জাহান্নামের শাস্তি ভোগ করতে থাকবে।-যুখরুফ: ৭৪
* আল্লাহ তোমাদের আদেশ করছেন যে, আমানতদারদের আমানত তাদের কাছে ফিরিয়ে দাও। - নিসা: ৫৮
* হে ঈমানদারগণ! নিজেদের দানখয়রাতকে খোটা দিয়ে এবং মানসিক কষ্ট দিয়ে বরবাদ করে দিও না।- বাকারা: ২৬৪
* তুমি নিজেকে খুব পাকসাফ বলে জাহির করো না। যে ব্যক্তি পরহেজগার সে এ ব্যাপারে খুব ভালোভাবে অবহিত। - আন নাযম:৩২
* করুণাময় যাকে অনুমতি দিবেন এবং যার কথায় তিনি সন্তুষ্ট হবেন, সে ব্যতীত কারো কোন সুপারিশ সেদিন কাজে আসবে না। - ত্ব হা: ১০৯
* আর, গুনাহ ও জুলুমের ব্যাপারে সাহায্য করো না।- মায়িদাহ: ০২
* সেদিন কোন মানুষই একজন আরেকজনের দায়িত্ব গ্রহণ করতে পারবে না। ফয়সালা একমাত্র আল্লাহর এখতিয়ারে থাকবে।- ইনফিতার: ১৯
* মুসলমানেরা হচ্ছে পরস্পরের ভাই-ভাই। সুতরাং আপন দুই ভাইয়ের মধ্যে সন্ধি করিয়ে দাও। -হুযরাত: ১০
* সেদিন মানুষ পালাতে থাকবে নিজের ভাই, মা, পিতা, স্ত্রী ও ছেলেমেয়েদের থেকে। - আবাসা: ৩৪-৩৬
*হে আল্লাহ্! যখন তুমি আমাদেরকে সোজা পথে চালিয়েছে, তখন আর আমাদের অন্তরকে বক্রতায় আচ্ছন্ন করে দিও না! তোমার দানভান্ডার থেকে আমাদের জন্য রহমত দান কর, কেননা তুমিই আসল দাতা।- আলে ইমরান: ০৮
* হে আমাদের রব, আমরা ঈমান এনেছি, আমাদের গুনাহ্ মাফ করে দাও এবং জাহান্নামের আগুন থেকে আমাদের বাঁচাও।- আলে ইমরান: ১৬
* আপন ভাইয়ের মুসিবতে আনন্দ প্রকাশ করো না। কেননা এতে আল্লাহ তার ওপর রহম করবেন এবং তোমায় মুসিবতে নিক্ষেপ করবেন। তিরমিযী।
* তোমাদের কেউ যখন দোয়া করবে, তখন পূর্ণাঙ্গ বিশ্বাস ও দৃঢ়তার সাথে দোয়া করবে। -বুখারী ও মুসলিম
* তোমরা যদি শোকর আদায় করো, তাহলে আমি তোমাদের অনেক বেশী দান করবো। -ইবরাহীম: ০৭
* আর আল্লাহর পাকড়াও বড়ই কঠিন। -আনফাল: ১৩
* কোন ব্যক্তি আল্লাহর দোহাই পেড়ে আশ্রয় চাইলে আশ্রয় দান করো। কেউ আল্লাহর নাম নিয়ে কিছু চাইলে তাকে কিছু দান করো। - আবু দাউদ
* মুমিনরা তো পরস্পরের ভাই-ভাই স্বরূপ। -হুজরাত: ১০
* তোমরা কোন পণ্য বিক্রির সময় বেশী বেশী হলফ করা থেকে বিরত থাকো, কেননা এতে বিক্রি হলেও বরকত ধ্বংস হয়ে যায়।- মুসলিম
* বাম হাত দিয়ে কোন খাবার খেয়ো না। কারণ, শয়তান বাম হাত দিয়ে খাবার খায়।- মুসলিম।
* তিনি চোখের খিয়ানতের কথা জানেন; আর যেসব বিষয় বুকের মাঝে গোপন থাকে, সেগুলোকেও জানেন।- সূরা গাফির: ১৯ (সূরা মুমিন)
* যে ব্যক্তি এমন কাজ করলো, যে বিষয়ে আমাদের কোন সম্মতি বা অনুমোদন নেই, তা প্রত্যাখ্যাত। - মুসলিম
* আপন ভাইয়ের মুসিবতে আনন্দ প্রকাশ করো না। কেননা এতে আল্লাহ তার ওপর রহম করবেন এবং তোমায় মুসিবতে নিক্ষেপ করবেন। - তিরমিযী
* তোমরা নিজেদেরকে কুধারণা পোষণ থেকে বাচাও। কেননা, কুধারণা পোষণ হচ্ছে সবচেয়ে বড় মিথ্যা। -বুখারী ও মুসলিম
* আল্লাহ অবশ্যই মুমিনদের সাথে রয়েছেন। - আনফাল: ১৬
* হে ঈমানদারগণ! তোমরা খুব বেশী ধারণা পোষণ করা থেকে বিরত থাকো। কেননা, কোন কোন কুধারণা গুনাহের কারণ হয়ে দাড়ায়।- হুজরাত: ১২
* নিশ্চিত ধ্বংস এমন সব প্রতিটি ব্যক্তির জন্য, যে মুখোমুখি লোকদেরকে গালমন্দ এবং (পিছনে) তার নিন্দা প্রচারে অভ্যস্ত।- হুমাযাহ: ১০
* কোন লোকের জন্য এতটুকু মন্দই যথেষ্ট যে, সে তার মুসলমান ভাইকে অবজ্ঞা করে। - মুসলিম
* কবিরা গুনাহ হলো আল্লাহর সাথে শিরক করা, পিতামাতার নাফরমাণী করা, কোন ব্যক্তিকে হত্যা এবং মিথ্যা হলফ করা। - বুখারী
* অবশ্যই আল্লাহ তায়ালা সবকিছু জানেন ও শোনেন। - আনফাল: ১৭
* আর তোমাদের প্রভূ বলেছেন, তোমরা আমার কাছে দুআ করো, আমি তোমাদের দুআ কবুল করবো।- ফাতির: ৬০
* তোমরা একে অপরের গোপন বিষয়গুলো সম্পর্কে খোজাখুজি করো না।- হুজরাত: ১২
* তোমাদের মধ্যে কোন ব্যক্তি, কোন নারীর সাথে নির্জনে একাকী সাক্ষাৎ করবে না; তবে সঙ্গে দু’জন মুহরিম থাকলে ভিন্ন কথা।- মুসলিম
* তোমরা নিজেদের হিংসা থেকে বাঁচাও। কারণ, হিংসা কাজগুলোকে ঠিক সেভাবে খতম করে দেয়, যেভাবে আগুন লাকড়িকে বা ঘাসকে খেয়ে ফেলে। - আবু দাউদ
* রাসূল (সা:) সে ব্যক্তিকে অভিশপ্ত আখ্যা দিয়েছেন, যে নারীদের ন্যায় পোষাক পরিধান করে এবং সেই নারীকেও, যে পুরুষের ন্যায় পোষাক পরিধান করে।- আবু দাউদ
* মুহাম্মদ আল্লাহর রাসূল। আর যারা তার সঙ্গী সাথী, তারা কাফিরদের প্রতি কঠোর এবং পরস্পর রহম দিল।- সূরা ফাতহ্: ২৯
* রাসূল (সা:) বলেছেন, অপরিচিত নারীদের কাছে যাওয়া থেকে বিরত থাকো।-বুখারী ও মুসলিম।
* মুসলমান হলো সেই ব্যক্তি, যার জিহ্বা ও হাত থেকে অন্য মসুলমান নিরাপদ থাকে। আর প্রকৃত মুহাজির হলো সেই ব্যক্তি, যে আল্লাহর নিষিদ্ধ কাজগুলোকে ছেড়ে দেয়। - বুখারী ও মুসলিম
* মুসলমানকে গালি দেওয়া ফাসিকী এবং তাদের সাথে যুদ্ধ করা কুফরী।- বুখারী ও মুসলিম
* দুই ব্যক্তি যখন একে অপরকে গালাগালি করে, তখন তার অপরাধ সূচনাকারীর ওপর বর্তায়। অবশ্য যদি মজলুম বাড়াবাড়ি না করে। -মুসলিম
* জেনে রেখ, জালিমদের প্রতি আল্লাহর লানত।- সূরা হূদ: ১৮
* কোন ব্যক্তির ওপর বেশী লানত করা, কোন সত্যবাদীর (সিদ্দিকের) পক্ষে সমীচীন নয়। - মুসলিম
* কোন ব্যক্তি যদি হলফ করতে চায়, সে যেন আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো হলফ না করে কিংবা নীরব থাকে। -বুখারী
* যখন নবীর স্ত্রীদের কাছে কোন মুসলমান চাইবে, তখন পর্দার বাইরে থেকে চেয়ো। - আহযাব: ৫৩
* রিয়া করা হচ্ছে শিরক করার সমতুল্য।- তিরমিযী
* এক ব্যক্তি, অপর ব্যক্তির লজ্জাস্থান দেখবে না, না কোন নারী, অপর নারীর লজ্জাস্থান দেখবে। -মুসলিম
* রাতের (নফল) নামায হলো দুই দুই রাকায়াতের; তোমরা যখন সকাল হবার ভয় করবে, তখন এক রাকায়াত বিতর পড়বে।- বুখারী ও মুসলিম
* আমি রাসূল (সা:) কে হঠাৎ কারো প্রতি দৃষ্ট পড়া সম্পর্কে জিজ্ঞেস করলাম। তিনি বললেন, তোমরার নিজের দৃষ্টি ফিরিয়ে নেবে।- মুসলিম
* রাসূল (সা:) মসজিদে কেনাবেচা করতে, হারানো জিনিস খোজাখুজি করতে এবং কবিতা আবৃত্তি করতে নিষেধ করেছেন।- আবু দাউদ
* নি:সন্দেহে তোমাদের প্রভূ ঘাঁটিতে ওঁৎ পেতে আছেন।- সূরা ফজর : ১৪
* কিয়ামতের দিন ছবি নির্মাতাগণই সবচেয়ে কঠিন শাস্তির সম্মুখীন হবে। -বুখারী
* মুমিন পুরুষদের বলো, তারা যেন নিজেদের দৃষ্টিকে নিম্নমুখী রাখে। - সূরা নূর: ৩০
* যে ঘরে কুকুর অথবা প্রাণীর ছবি থাকে, সে ঘরে ফিরিশতা প্রবেশ করে না। - আল হাদীস
* কান, চোখ, অন্তর এদের সবাইকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হবে। -বনী ইসরাইল: ৩৬
* যে ব্যক্তি টাটকা পিঁয়াজ-রসূন জাতীয় সবজি খাবে; সে যেন মসজিদের কাছে না যায়।- বুখারী ও মুসলিম
* মৃতকে কবরে এই জন্যেও শাস্তি দেওয়া হবে যে, তার জন্য বুক চাপড়ে বিলাপ করা হয়।- বুখারী ও মুসলিম
* যে বিষয়ে তোমার জ্ঞান নেই, তার পিছনে ছুটো না। - সূরা ইসরা: ৩৬
* আর মিথ্যা বলা পরিবহার করো।- সূরা হাজ্জ: ৩০
* কোন শব্দই তার মুখে উচ্চারিত হয়না, যার সংরক্ষণের জন্য একজন চির-উপস্থিত পর্যবেক্ষক মজুদ না থাকে।- ক্বাফ: ১৮
* চোগলখোর লোক জান্নাতে প্রবেশ করবে না।- বুখারী ও মুসলিম
* বিদ্রুপাত্মক ইশারা করা চোগলখুরীর মধ্যে গণ্য। - সূরা নুন: ১১
* আর, যখন তারা অনর্থক কথাবার্তা শোনে, তখন তা থেকে নিজেদের মুখ ফিরিয়ে নেয়। - সূরা কাসাস: ৫৫
* (মুমিন তো তারাই) যারা অদৃশ্যে বিশ্বাস করে, নামায কায়েম করে ও আমি যে রিযিক দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে। - আল বারাকাহ: ০৩
* সফলকাম মুমিন তারা, যারা বেহুদা কথাবার্তা থেকে মুখ ঘুরিয়ে নেয়।- সূরা মুমিনুন: ০৩
* তোমাদের প্রত্যেক ব্যক্তিরই দুআ কবুল হয়, যখন সে তাড়াহুড়ার আশ্রয় না নেয়। সে বলে যে, আমি আপন প্রভূর কাছে দুআ করছি, কিন্তু আমার দুআ কবুল হয়নি।- বুখারী ও মুসলিম
* বান্দাহ তার প্রভুর সবচেয়ে কাছাকাছি হয় সিজদার অবস্থায়। অতএব, এ সময়ে বেশি পরিমাণে দুআ করো।- মুসলিম
* কোন মুসলমান যখন তার ভাইয়ের জন্য আড়ালে দুআ করে তখন ফিরিশতারা বলে, তোমার ভাগ্যেও যেন এমনটাই জোটে।- মুসলিম
* আর, নিজের গুনাহের জন্য ক্ষমা চাও এবং মুমিন পুরুষ ও মুমিন নারীদের জন্যও। - সূরা মুহাম্মদ: ১৯
* আর তোমাদের প্রভূ বলেছেন, তোমরা আমার কাছে দুআ করো, আমি তোমাদের দুআ কবুল করবো।- ফাতির: ৬০
* অধীর ব্যক্তির প্রার্থনা করে, তখন কে তার প্রার্থনা শ্রবণ করে? কে তার কষ্ট ক্লেশ দূর করে?।- সূরা নমল: ৩২
* হে ঈমানদারগণ! যদি তোমরা আল্লাহকে ভয় করার পথ অবলম্বন কর, তাহলে আল্লাহ তোমাদেরকে সত্য-মিথ্যার স্পষ্ট পার্থনাকারী দান করবেন এবং তোমাদের ত্রুটি বিচ্যুতি ক্ষমা করবেন।- আনফাল : ২৯
* যে ব্যক্তি সবৃদা ইস্তেগফার করতে থাকে, আল্লাহ তাকে প্রতিটি সংকীর্ণ কাজ অথবা কষ্টকর অবস্থা থেকে মুক্তি লাভের সুযোগ করে দেন।- আবু দাউদ
* তোমরা যদি শয়তানের পক্ষ থেকে কোন প্ররোচনা অনুভব করতে পারো, তাহলে আল্লাহর আশ্রয় প্রার্থনা করো। তিনি সবকিছু শোনেন ও জানেন। - হামীম সাজদাহ : ৩৬
* আল্লাহর পথে সম্পদ ব্যয় করো এবং নিজ হাতেই নিজেদেরকে ধ্বংসের মুখে নিক্ষেপ করো না। ইহসানের পথ অবলম্বন করো, কেননা আললাহ মুহসিনদের পছন্দ করেন। - সূরা বাকারা: ১৯৫
* নি:সন্দেহে তোমার রবের পাকড়াও বড়ই কঠিন। - সূরা বুরুজ : ১২
* যে সত্তার হাতে আমার প্রাণ, তাঁর কসম! তোমরা যদি গুনাহ না করতে তাহলে আল্লাহ তোমাদের সরিয়ে দিতেন। তারপর তিনি এমন জাতিকে প্রেরণা করতেন, যারা গুনাহ করে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাইতো এবং তিনি তাদেরকে ক্ষমা করে দিতেন।- মুসলিম
* হে ঈমানদারগণ! তোমরা সবাই মিলে আল্লাহর কাছে তাওবা করো, সম্ভবত তোমরা কল্যাণ লাভ করবে।
* আদম (আ:) এর জন্ম থেকে কিয়ামত পর্যন্ত সময়ের মধ্যে দাজ্জালের ফিতনার চেয়ে বড় কোন ফিতনা আর ঘটবে না। - মুসলিম
* আমি রাসুলুল্লাহ (সা:) কে বলতে শুনেছি, আল্লাহর কসম, আমি দৈনিক সত্তরবারেরও বেশি আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করি এবং তাওবা করি। - বুখারী
* রাসূল (সা:) কখনো সুগন্ধী ফেরত দিতেন না।- বুখারী
* তোমাদের কেউ যেন অন্যের ক্রয়ের ওপর, ক্রয় না করে এবং অনুমতি ছাড়া একজনের বিয়ের প্রস্তাবের ওপর যেন অন্যজন প্রস্তাব না দেয়। - বুখারী ও মুসলিম
* ঈমানদার ব্যক্তিকে একই গর্ত থেকে দু’বার দংশন করা সম্ভব নয়। - বুখারী ও মুসলিম
* কেউ যদি তার মুসলমান ভাইয়ের দিকে কোন ধারালো অস্ত্র দিয়ে ইঙ্গিত করে, তাহলে সে যতক্ষণ পর্যন্ত তা ফেলে না দেবে, ততক্ষণ ফিরিশতারা তাকে লানত করতে থাকে। - বুখারী ও মুসলিম
* তোমরা কবরের দিকে মুখ করে নামায পড়োনা এবং কবরের ওপর বসো না।- মুসলিম
* যারা ঈমানদার নর-নারীকে বিনা অপরাধে কষ্ট দেয়, তারা একটা অতি বড় মিথ্যা দোষ ও সুস্পষ্ট গোনাহের বোঝা নিজেদের মাথায় চাপিয়ে নিয়েছে।- আহযাব: ৫৮
* তারপর সেইদিন (কিয়ামতের) তোমাদের দেয়া সকল নেয়ামত সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করা হবে।- আত তাকাসুর: ০৮
* হযরত ইবনে উমর (রা:) হতে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসুলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, কোন ব্যক্তি যদি কিয়ামতের দৃশ্য দেখতে চায় সে যেন সরা তাকভীর, সূরা ইনফিতার, সূরা ইনশিক্কাক পাঠ করে। -মুসনাদে আহমাদ ও তিরমিযী)
* যেই দিন (কিয়ামতের) তাদের জিহ্ববা, তাদের হাত এবং তাদের পা তারা যা কিছু করেছে সে সম্পর্কে স্বাক্ষ্যদান করবে। - আন নূর: ২৪
* হযরত ইবনে আব্বাস (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যে লোক তৃপ্তির সাথে পেট ভরে খায়, আর তারপাশে তারই প্রতিবেশী উপোস (ভূখা) থাকে সে ঈমানদার নয়।- বায়হাকী
* হযরত আনাস (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, ইলম সন্ধান করা প্রত্যেক মুসলিমের উপর (ফরজ) অবশ্য কর্তব্য।- ইবনে মাজাহ্
* বল, নিশ্চয়ই আমার নামাজ, আমার কোরবানী, আমার জীবন, আমার মৃত্যু, সবই বিশ্বের প্রতিপালক আল্লাহর জন্য। - আল আনআম: ১৬২
* আল্লাহর সন্তষ্টির জন্য তোমরা যাকাত দাও, যাকাত দানকারী প্রকৃতপক্ষে তার মাল বর্ধিত করে।- আর রুম: ৩৯
* যখন আমার বন্দারা আমার ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করে, তখন (বলে দাও) আমি তোমাদের খুব নিকটেই আছি। যখন কোন প্রার্থনাকারী আমায় আহ্বান করে, তখন তার প্রার্থনা আমি শ্রবণ করি। - সূরা বাকারা: ১৮৬
* দোআ হচ্ছে ইবাদাত।- আবু দাউদ
* আর সকাল-সন্ধ্যায় আপন প্রভূর প্রশংসার সাথে তার তাসবীহ পাঠ করতে থাকো। - সূরা মুমিন (সূরা গাফির): ৫৫
* যে ব্যক্তি আপন প্রভূর যিকির করে তার দৃষ্টান্ত হলো জীবন্ত মানুষের ন্যায়, আর যে ব্যক্তি আপন প্রভূর যিকির করে না, তারা লাশের ন্যায়।- বুখারী
* আর সূর্য উদয়ের পূর্বে ও তার অস্ত যাবার পরে আপন প্রভূর গুণাবলী বর্ণনা করতে থাকো।- সূরা ত্বহা: ১৩০
* সবচেয়ে উত্তম যিকির হলো, লা ইলাহা ইল্লাল্লাহ। - তিরমিযী
* হযরত বুরাইদা (রা:) থেকে বর্ণিত, রাসুলুল্লাহ (সা:) বলেছেন, যারা অন্ধকার রাতে মসজিদে গমন করে কিয়ামতের দিন তাহদের পরিপূর্ণ রূরের সংবাদ দাও। - তিরমিযী শরীফ
* (মুমিন তো তারাই) যারা অদৃশ্যে বিশ্বাস করে, নামায কায়েম করে ও আমি যে রিযিক দিয়েছি তা থেকে ব্যয় করে। - আল বাকারাহ্: ০৩
* আর আল্লাহকে বেশী পরিমাণে স্মরণ করতে থাকো, যাতে করে তোমরা নাজাত লাভ করতে পারো। - সূরা জুমআ: ১০
* সেই ব্যক্তির নাক ধূলি ধুসরিত হোক, যারা কাছে আমার নাম উচ্চারিত হয়েছে, অথচ সে আমার প্রতি দরূদ প্রেরণ করেনি। -তিরমিযী
* আল্লাহ ও তার ফেরেশতাগণ নবীর প্রতি দরূদ প্রেরণ করেন, (অতএব), হে মুমিনগণ! তোমরাও নবীর প্রতি দরূদ ও সালাম প্রেরণ করো- আহযাব : ৫৬
* যে ব্যক্তি একবার আমার প্রতি দরূদ প্রেরণ করে, আল্লাহ তার বিনিময়ে তার প্রতি দশটি রহমত নাযিল করেন।- মুসলিম
*যে মর্যাদাপূর্ণ কাজ আল্লাহর প্রতি প্রশংসা ছাড়া শুরু হয় না, তা ব্যর্থ হয়ে যায়। - আবু দাউদ
* আল্লাহ সেই বান্দার প্রতি সন্তষ্ট হন, যে এক লুকমা খাবার খায়, তার ওপর আল্লাহর প্রশংসা করে; এক ঢোক পানি গলধ:করণ করে, তার ওপরও আলহামদুলিল্লাহ বলে।- মুসলিম
* আর, আল্লাহর যিকির খুবই উত্তম কাজ।- সূরা আনকাবুত
* তোমরা যদি শোকর আদায় করো, তাহলে আমি তোমাদের অনেক বেশী দান করবো।- ইবরাহীম: ০৭
* আর যে ভালো কাজই তোমরা করো না কেন, আল্লাহ সে বিষয়ে অবহিত। - বাকারা : ১২৫
* বলো, হে আমার প্রভূ! আমার আরো বেশী জ্ঞান দান করো। -সূরা ত্ব-হা: ১১৪
* যে জানে, আর যে জানে না; তারা উভয়ে কি সমান সমান হতে পারে?- সূরা জুমার: ০৯
* তোমাদের মধ্যে যারা ঈমান এনেছে এবং যাদের জ্ঞানদান করা হয়েছে, আল্লাহ তাদের মর্যাদা সমুন্নত রাখবেন।- সূরা মুজাদালাহ
* আল্লাহকে তার বান্দাদের মধ্যেতো সেই ভয় করে, যে জ্ঞানের অধিকারী।- ফাতির: ২৮
* আল্লাহ যে ব্যক্তির কল্যাণ সাধনের ইচ্ছে পোষণ করেন, তাকে দ্বীনি সংক্রান্ত ব্যাপারে বুঝ দান করেন।- বুখারী ও মুসলিম
* যে ব্যক্তি জ্ঞানের সন্ধানে কোন পথ অতিক্রম করে, আল্লাহ তার জন্যে জান্নাতের পথ সহজ করে দেন।- মুসলিম
* হে জাতির লোকেরা! ওজন ও মাপে পূর্ণতা বিধান করো এবং লোকদের প্রাপ্য জিনিস কম দিওনা।- হুদ: ৮৫
* যে ব্যক্তি জ্ঞানের সন্ধানে বের হলো, সে ফিরে না আসা পর্যন্ত আল্লাহর রাস্তায় থাকে। -তিরমিযী
* মুমিন জ্ঞান অর্জনে কখনো পরিতৃপ্ত হয় না এবং পরিশেষে এর সমাপ্তি ঘটে জান্নাতে।- তিরমিযী
* কোন ব্যক্তিকে দ্বীনী ইলম সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হলে, সে যদি তা গোপন করে, তাহলে কিয়ামতের দিন তাকে আগুনের লাগাম পরানো হবে।- আবু দাউদ
* তোমরা যদি শোকর আদায় করো, তাহলে আমি তোমাদের অনেক বেশি দান করবো।- ইবরাহীম: ০৭
* বলো, সব প্রশংসাই আল্লাহর জন্য। - বনী ইসরাইল: ১১
* আর তাদের সর্বশেষ কথা এই হবে যে, সব প্রশংসাই আল্লাহ রাব্বুল আলামীনে জন্য।- সূরা ইউনুস: ১০
* যে ব্যক্তি সঠিক পথের দিকে আহ্বান জানায়, সে এ পথের অনুসারীদের সওয়াবের সমপরিমাণ সওয়াব পাবে। তাতে ঐ লোকদের সওয়াবের বিন্দুমাত্র ঘাটতি হবে না।- মুসলিম
* আর তোমাদের প্রভূ বলেছেন, তোমরা আমার কাছে দুআ করো, আমি তোমাদের দুআ কবুল করবো।- ফাতির: ৬০
* মহিমান্বিত আল্লাহ বলেন, আমার বান্দাদের মধ্যে আমার কাছে প্রিয় সেই বান্দাহ, যে শীঘ্র ইফতার করে।- তিরমিযী
* যে ব্যক্তি মিথ্যা বলা এবং সেই মোতাবেক কাজ করা থেকে বিরত থাকে না; সে তার খানাপিনা ছেড়ে দিক, এতে আল্লাহর কোন প্রয়োজন নেই।- বুখারী
* যে ব্যক্তি রমজানের রোজা রাখল এবং তারপরও শাওয়ালের ছয় রোজা রাখলো, সে যেন সারাবাছর রোজা রাখলো।- মুসলিম
* তুমি যখন রোজা রাখতে চাইবে, তখন তের, চৌদ্দ ও পনের তারিখে রোযা রাখবে।- তিরমিযী
* যে ব্যক্তি কোন রোযাদারকে ইফতার করাবে, সেও তার সমান সওয়াবের অধিকারী হবে। কিন্তু তাতে রোযাদারের সওয়াব কিছুমাত্র হ্রাস পাবে না। -তিরমিযী
* তোমরা সবাই মুশরিকদের সাথে যুদ্ধ করো, যেরূপ ওরা সবাই তোমাদের সাথে যুদ্ধ করছে। আর জেনে রাখ, আল্লাহ মুত্তাকীদের সাথে রয়েছেন।- তাওবা: ৩৬
* তোমরা অবশ্যই সেহরী খাও; কারণ সেহরীতে বরকত আছে। - বুখারী
* লোকেরা যতদিন শীঘ্র ইফতার করবে, ততদিন তারা কল্যাণের মধ্য থাকবে।- বুখারী
* দুটি চোখকে দোজখের আগুন স্পর্শ করবে না; একটি হলো সেই চোখ, যা আল্লাহর ভয়ে রোদন করে, আর দ্বিতীয় হলো সেই চোখ যা রাতভর আল্লাহর রাস্তায় প্রহরা দিচ্ছিল। - তিরমিযী
* যে ব্যক্তি সাচ্চাদিলে শাহাদাত কামনা করে, তাকে শাহাদাতের মর্যাদাই দান করা হয়; সে তার নিজের বিছানায় মৃত্যুবরণ করলেও।- মুসলিম
* যে ব্যক্তি নিজের ধনমালের কারণে নিহত হয়েছে, সে শহীদ।- বুখারী ও মুসলিম
* ফিতনার সময় বন্দেগী করার সওয়াব, আমার দিকে হিজরত করার সমতুল্য।- মুসলিম
* আল্লাহর পথে সকাল ও সন্ধ্যায় অতিবাহিত করার দুনিয়া ও তার মধ্যকার সকল বস্তুর চেয়ে উত্তম।- বুখারী ও মুসলিম
* রাতের (নফল) নামায হলো দুই দুই রাকায়াতের; তোমরা যখন সকাল হবার ভয় করবে, তখন এক রাকায়াত বিতর পড়বে।- বুখারী ও মুসলিম
* আর নামায আদায় করো এবং যাকাত প্রদান করো।- বাকারা: ৪৩
* যে ব্যক্তি ঈমান ও সওয়াবের আকাঙ্খায় শবে কদরের রাতে ইবাদাত করে, তার পূর্বের সমস্ত গুনাহ মাফ করে দেওয়া হয়।- বুখারী ও মুসলিম
* তাদের পিঠ বিছানা থেকে আলাদা থাকে আর তারা শেষ পর্যন্ত আপন পরোয়ারদিগারকে ভীতি ও প্রত্যাশার সাথে ডাকে।- সাজদা: ১৬
* আর রাতের কোন কোন অংশে তোমরা জাগ্রত হও এবং তাহাজ্জুদের নামাজ পড়ো। এই রাত্রি জাগরণ তোমাদের জন্য কল্যাণের উৎস।- ইসরা: ৭৯
* যে ব্যক্তি জুমুআর দিন অযু করলো, সে ভালো এবং উত্তম কাজ করলো। আর যে ব্যক্তি গোসল করলো সে সর্বোত্তম কাজ করলো।- আবু দাউদ
* যে ব্যক্তি ঈমানের তাগিদে এবং সওয়াব লাভের আশায় রমজান মাসে রোজা রাখে, তার পূর্বের গুণাহ মাফ হয়ে যায়।- বুখারী
* অত:পুর যখন নামাজ শেষ হয়ে যায়, তখন তোমরা নিজ নিজ পথে ছড়িয়ে যাও আল্লাহর অনুগ্রহ সন্ধান করো।- জুমআ: ১০
* জুমআর দিন প্রত্যে বালেগ লোকের জন্য গোসল করা জরুরী।- মুসলিম
* তোমাদের রাতের শেষ নামাযকে বিতরের নামাযে পরিণত করো।- বুখারী
* হে লোকেরা! তোমরা আপন ঘর সমূহে নামায পড়ো। এ কারণে যে, ফরজ নামায ছাড়া লোকদের আপন ঘরে নামায পড়া উত্তম।
* সমস্ত নামায, বিশেষত; মধ্যবর্তী নামায, পূর্ণ হেফাজতের সাথে আদায় করো।- বাকারা: ২৩৮
* আর যদি তারা তওবা করে, নামায আদায় করে ও যাকাত আদায় করে, তাহলে তোমরা তাদের পথ ছেড়ে দাও।- তাওবা: ০৫
* আর যখন আল্লাহর সাথে অঙ্গীকার করো, তা অবশ্যই পূর্ণ করো।- নাহল: ৯১
* হে ঈমানদারগণ! তোমরা এমন কথা কেন বলো, যা তোমরা কার্যত পালন করো না।- সূরা সফ: ২-৩
* জামায়াতের সাথে নামায পড়া, একাকী নামায পড়ার চেয়ে সাতাশ গুণ বেশি ফযীলতময়।- বুখারী ও মুসলিম
* আল্লাহর বান্দাহ হালো তারা, যারা জমিনের ওপর আস্তে পা ফেলে, আর যখন জাহিল লোকেরা তাদের সঙ্গে কথাবর্তা বলে, তখন তাদেরকে সালাম বলে বিদায় করে দেয়।- ফুরকান: ৬৩
* যে সব লোক অন্ধকার রাতে মসজিদের দিকে গম করে, কিয়ামতের দিন তাদেরকে পূর্ণাঙ্গ আলোয় সমুজ্জল হওয়ার সুসংবাদ দান করো।- আবু দাউদ
* যে ব্যক্তি আল্লাহর নিদর্শনগুলোর প্রতি সম্মান প্রদর্শন করে, তা তার অন্তর্নিহিত তাকওয়ারই নিদর্শনের অন্তূর্ভক্ত। - সূরা হাজ্জ্ব: ৩২
* যে ব্যক্তি সকাল ও সন্ধ্যায় মসজিদের দিকে গমন করে, আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে মেহমানদারীর ব্যবস্থা করেন। যখনি সকাল-সন্ধা সে গমন করে, তখনই ঘটে।- বুখারী ও মুসলিম
* যে ব্যক্তি আসর এর নামাজ ছেড়ে দিল, তার সমস্ত আমলই বাতিল হয়ে গেল।- বুখারী
* অবশ্য নামায অশ্লীল ও অসৎ কাজ থেকে বিরত রাখে।- আনকাবুত: ৪৫
* যখন তোমরা আযান শোনো তখন সেই শব্দাবলীই উচ্চারণ করো, আযান প্রদানকারী যেগুলো উচ্চারণ করে থাকে।- বুখারী ও মুসলিম
* পবিত্রতা ঈমানের অর্ধাংশ।- মুসলিম
* আর (হে নবী) কাজে কর্মে তাদের সাথে পরামর্শ করো।- আলে ইমরান: ১৫৯
* যে ব্যক্তি উত্তমরূপে অযু করে তার দেহ থেকে তার গুণাহসমূহ ঝড়ে পরে যায়। এমনকি তার নখের নীচ থেকেও তা বের হয়ে যায়।- মুসলিম
* আর তারা (মুমিনরা) নিজেদের কাজ পারস্পরিক পরামর্শক্রমে সম্পাদন করে।- শুরা: ৩৮
* যে ব্যক্তি সুন্দর আওয়াজে কুরআন তিলাওয়াত করে না, সে আমাদের অন্তুর্ভক্ত নয়।- আবু দাউদ
1 Comments
চমৎকার পোস্ট
উত্তরমুছুন